জাটকা সংরক্ষণ: প্রশাসনের বাড়তি আয়
জাটকা সংরক্ষণ: প্রশাসনের বাড়তি আয়
কাজী সাঈদ ॥
১ নভেম্বর থেকে শুরু হয়েছে জাটকা সংরক্ষণ কার্যক্রম। আগামী ৩০ জুন পর্যন্ত আট মাস চলবে। এরই মধ্যে ১৫ দিন অতিবাহিত হয়েছে। কিন্তু জাটকা ধরা, পরিবহন ও ক্রয়-বিক্রয় বন্ধ হচ্ছে না। পুলিশ, কোস্টগার্ড ও মৎস্য কর্মকর্তাদের গা ছাড়া ভাব। মনে হচ্ছে তারা অবরোধে দায়িত্ব পালন করতে করতে ক্লান্ত হয়ে পরেছে। বাস্তবে তারা মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে ম্যানেজ হয়েছে। এমনভাবে ম্যানেজ হয়ে চোখে কালো চশমা দিয়েছে। ৩০ জুনের আগে টানাটানি করেও চশমা খোলা যাবে না। প্রশাসন ও মৎস্য কর্মকর্তারা চোখে অন্যসব কিছু দেখলেও জাটকা দেখবে না। তাদের ম্যানেজের দায়িত্ব রয়েছে কুয়াকাটা, আলীপুর, মহিপুরসহ উপকূলীয় এলাকার জনপ্রতিনিধি থেকে শুরু করে প্রভাবশালী মাছ ব্যবসায়ীরা। গঠন করা হয়েছে ৩০ সদস্য বিশিষ্ট একটি ম্যানেজ কমিটি। প্রশাসনকে ম্যানেজ করে এখান থেকে দেশের বিভিন্ন মোকামে জাটকা সরবরাহ করা কমিটির দায়িত্ব।
এ কমিটি ইতোমধ্যে সফলও হয়েছে। গত ১৫ দিনে দেশের বিভিন্ন মোকামে কয়েক হাজার মণ জাটকা সরবরাহ করেছে। প্রতিদিন দেশের অন্যতম এ মৎস্য বন্দর থেকে শতে শতে মণ জাটকা সরবরাহ হচ্ছে। জাটকা ইলিশ পরিবহনে ট্রাক, পিকআপের পাশাপাশি যাত্রীবাহী বাস সার্ভিস দিচ্ছে সমান তালে। পিছিয়ে নেই সরকারি পরিবহন সার্ভিস বিআরটিসি বাসও। প্রশাসন ম্যানেজ করার নামে জেলেরা পাচ্ছে নামমাত্র মূল্য। আর লক্ষ লক্ষ টাকা যাচ্ছে ম্যানেজচক্র ও প্রশাসনের পকেটে। মোটা দাগে বলা যায় জাটকা সংরক্ষণ কার্যক্রমে প্রশাসন ও প্রভাবশালী ব্যবসায়ীরা লাভবান হচ্ছে; আর ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে দেশের মৎস্য ভান্ডার।
এ বিষয়টি নিয়ে আমার অনেকের সাথে কথা হয়েছে। তবে ম্যানেজচক্রটি এতই প্রভাবশালী তাদের ভয়ে কেউ নাম প্রকাশ করতে চাচ্ছে না। আমার মতো তাদেরও প্রশ্ন শুধুমাত্র কলাপাড়া উপজেলায় এত প্রশাসন কিভাবে ম্যানেজ করা সম্ভব? কুয়াকাটা নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি, কুয়াকাটা ট্যুরিস্ট জোন, মহিপুর থানা পুলিশ, নিজামপুর কোস্টগার্ড, কলাপাড়া থানা পুলিশ সবই ম্যানেজ। এরপর কলাপাড়া উপজেলা মৎস্য অফিস বরাবরই ম্যানেজ হওয়ার প্রস্তাব দেয়। মোটকথা হলো কুয়াকাটা থেকে লেবুখালী ফেরীঘাট পর্যন্ত জাটকা পরিবহনে কোন ভয় নেই। কারণ কুয়াকাটা নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি থেকে দুমকি থানা আগেই ম্যানেজ হয়েছে। অবশ্য পটুয়াখালী র্যাব-৮ কয়েক দফা অভিযান চালিয়ে লাউকাঠী টোল প্লাজায় কয়েকশ মণ জাটকা জব্দ করেছে। কিন্তু জাটকা তো প্রতিদিনই যাচ্ছে। দেশের অন্যতম মৎস্য বন্দর আলীপুর-মহিপুর ও কুয়াকাটায় অনেকটা প্রকাশ্যে জাটকা ইলিশ ট্রাক ও যাত্রী পরিবহন বাসে লোড হচ্ছে। পুলিশ কেন দেখছে না? দু’একটি সূত্র দাবি করছে বর্তমানে পটুয়াখালী র্যাব-৮ ম্যানেজ করার চেষ্টা চলছে।
জাটকা সংরক্ষণ কার্যক্রম, পরিবহন বা সরবরাহ বন্ধে অভিযান চালিয়ে কি লাভ? জাটকা সরবরাহ অতি গোপনে হউক বা প্রশাসন ম্যানেজ করে হউক, হচ্ছে। কিন্তু আমার প্রশ্ন জাটকা ইলিশ কোথায় যাচ্ছে? দেশের প্রত্যেকটি মোকামের পাশাপাশি খুচরা বাজারে বিক্রি হচ্ছে। জাটকা যদি খুচরা বাজারে বিক্রি না হত, তাহলে পাইকাররা ক্রয় করতো না। ফলে জেলেরাও জাটকা শিকার করতো না। ধ্বংস হতো না দেশের অন্যতম মৎস্য ভান্ডার।
বিগত দুই বছর থেকে চলতি বছরের ২২ দিনের অবরোধ বলা যায় সফল হয়েছে। যার সুফল জেলে ও আড়ৎদাররা পেয়েছে। লাভবান হয়েছে মৎস্য ব্যবসায়ীরা। সমুদ্র ফেরৎ জেলেরা জানিয়েছে বর্তমানে সমুদ্রে প্রচুর পরিমাণে জাটকা ইলিশ রয়েছে। জাল ফেললেই ঝাকে ঝাকে জাটকা ইলিশ ধরা পরছে। এভাবে নির্বিচারে জাটকা ইলিশ ধরে ব্যাপক সম্ভাবনাময় ইলিশের ক্ষেত্র ধ্বংস করা হচ্ছে।
জেলেদের ভাষ্য অনুযায়ী জাটকা ইলিশ শিকার বন্ধ করা সম্ভব না। একটি বড় মাছ ধরা ট্রলার সমুদ্র ঘুরে আসতে জ্বালানী তৈল, বরফসহ এক লক্ষ বিশ হাজার থেকে শুরু করে এক লক্ষ পঞ্চাশ হাজার টাকা খরচ হয়। ইলিশ না পেলেও অন্যান্য মাছে তাদের বাজার খরচ ওঠে। বাজার খরচের বিষয়টি মাথায় রেখে ট্রলার মালিক ও জেলেরা আড়াই ইঞ্চি ফাসের জাল নিয়ে সমুদ্রে যায়। আড়াই ইঞ্চি ফাসের জালে জাটকা ইলিশ ধরা পরবেই। মুলত সমুদ্রে সোয়া তিন ইঞ্চি থেকে শুরু করে বড় ফাসের জালে জাটকা ইলিশ ধরা পরে না। বড় ফাসের জাল নিয়ে একটি ট্রলার সমুদ্রে গিয়ে কোন কারণে ইলিশ না পেলে বাজার খরচ লোকশান হয়। লোকশানের ভয়তেই প্রত্যেকটি ট্রলারে কিছু না কিছু আড়াই ইঞ্চি, পোনের তিন ইঞ্চি ও তিন ইঞ্চি ফাসের জাল থাকে। যার ফলশ্রুতিতে জাটকা ইলিশ মারা পরে। এছাড়াও বর্তমান সময় নদী-সাগরে জাল ফেললে স্বাভাবিক ভাবেই কিছু জাটকা তাদের জালে আটকা পড়ে। জাল থেকে খুলতে না খুলতেই মারা পরে এসকল জাটকা। অনিচ্ছা স্বত্ত্বেও এসব জাটকা বহন করেন তারা। কিন্তু তীরে এসে জেলেরা প্রকৃত মূল্য থেকে বঞ্চিত হয়।
১ নভেম্বর থেকে শুরু হয়েছে জাটকা সংরক্ষণ কার্যক্রম। আগামী ৩০ জুন পর্যন্ত আট মাস চলবে। এরই মধ্যে ১৫ দিন অতিবাহিত হয়েছে। কিন্তু জাটকা ধরা, পরিবহন ও ক্রয়-বিক্রয় বন্ধ হচ্ছে না। পুলিশ, কোস্টগার্ড ও মৎস্য কর্মকর্তাদের গা ছাড়া ভাব। মনে হচ্ছে তারা অবরোধে দায়িত্ব পালন করতে করতে ক্লান্ত হয়ে পরেছে। বাস্তবে তারা মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে ম্যানেজ হয়েছে। এমনভাবে ম্যানেজ হয়ে চোখে কালো চশমা দিয়েছে। ৩০ জুনের আগে টানাটানি করেও চশমা খোলা যাবে না। প্রশাসন ও মৎস্য কর্মকর্তারা চোখে অন্যসব কিছু দেখলেও জাটকা দেখবে না। তাদের ম্যানেজের দায়িত্ব রয়েছে কুয়াকাটা, আলীপুর, মহিপুরসহ উপকূলীয় এলাকার জনপ্রতিনিধি থেকে শুরু করে প্রভাবশালী মাছ ব্যবসায়ীরা। গঠন করা হয়েছে ৩০ সদস্য বিশিষ্ট একটি ম্যানেজ কমিটি। প্রশাসনকে ম্যানেজ করে এখান থেকে দেশের বিভিন্ন মোকামে জাটকা সরবরাহ করা কমিটির দায়িত্ব।
এ কমিটি ইতোমধ্যে সফলও হয়েছে। গত ১৫ দিনে দেশের বিভিন্ন মোকামে কয়েক হাজার মণ জাটকা সরবরাহ করেছে। প্রতিদিন দেশের অন্যতম এ মৎস্য বন্দর থেকে শতে শতে মণ জাটকা সরবরাহ হচ্ছে। জাটকা ইলিশ পরিবহনে ট্রাক, পিকআপের পাশাপাশি যাত্রীবাহী বাস সার্ভিস দিচ্ছে সমান তালে। পিছিয়ে নেই সরকারি পরিবহন সার্ভিস বিআরটিসি বাসও। প্রশাসন ম্যানেজ করার নামে জেলেরা পাচ্ছে নামমাত্র মূল্য। আর লক্ষ লক্ষ টাকা যাচ্ছে ম্যানেজচক্র ও প্রশাসনের পকেটে। মোটা দাগে বলা যায় জাটকা সংরক্ষণ কার্যক্রমে প্রশাসন ও প্রভাবশালী ব্যবসায়ীরা লাভবান হচ্ছে; আর ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে দেশের মৎস্য ভান্ডার।
এ বিষয়টি নিয়ে আমার অনেকের সাথে কথা হয়েছে। তবে ম্যানেজচক্রটি এতই প্রভাবশালী তাদের ভয়ে কেউ নাম প্রকাশ করতে চাচ্ছে না। আমার মতো তাদেরও প্রশ্ন শুধুমাত্র কলাপাড়া উপজেলায় এত প্রশাসন কিভাবে ম্যানেজ করা সম্ভব? কুয়াকাটা নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি, কুয়াকাটা ট্যুরিস্ট জোন, মহিপুর থানা পুলিশ, নিজামপুর কোস্টগার্ড, কলাপাড়া থানা পুলিশ সবই ম্যানেজ। এরপর কলাপাড়া উপজেলা মৎস্য অফিস বরাবরই ম্যানেজ হওয়ার প্রস্তাব দেয়। মোটকথা হলো কুয়াকাটা থেকে লেবুখালী ফেরীঘাট পর্যন্ত জাটকা পরিবহনে কোন ভয় নেই। কারণ কুয়াকাটা নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি থেকে দুমকি থানা আগেই ম্যানেজ হয়েছে। অবশ্য পটুয়াখালী র্যাব-৮ কয়েক দফা অভিযান চালিয়ে লাউকাঠী টোল প্লাজায় কয়েকশ মণ জাটকা জব্দ করেছে। কিন্তু জাটকা তো প্রতিদিনই যাচ্ছে। দেশের অন্যতম মৎস্য বন্দর আলীপুর-মহিপুর ও কুয়াকাটায় অনেকটা প্রকাশ্যে জাটকা ইলিশ ট্রাক ও যাত্রী পরিবহন বাসে লোড হচ্ছে। পুলিশ কেন দেখছে না? দু’একটি সূত্র দাবি করছে বর্তমানে পটুয়াখালী র্যাব-৮ ম্যানেজ করার চেষ্টা চলছে।
জাটকা সংরক্ষণ কার্যক্রম, পরিবহন বা সরবরাহ বন্ধে অভিযান চালিয়ে কি লাভ? জাটকা সরবরাহ অতি গোপনে হউক বা প্রশাসন ম্যানেজ করে হউক, হচ্ছে। কিন্তু আমার প্রশ্ন জাটকা ইলিশ কোথায় যাচ্ছে? দেশের প্রত্যেকটি মোকামের পাশাপাশি খুচরা বাজারে বিক্রি হচ্ছে। জাটকা যদি খুচরা বাজারে বিক্রি না হত, তাহলে পাইকাররা ক্রয় করতো না। ফলে জেলেরাও জাটকা শিকার করতো না। ধ্বংস হতো না দেশের অন্যতম মৎস্য ভান্ডার।
বিগত দুই বছর থেকে চলতি বছরের ২২ দিনের অবরোধ বলা যায় সফল হয়েছে। যার সুফল জেলে ও আড়ৎদাররা পেয়েছে। লাভবান হয়েছে মৎস্য ব্যবসায়ীরা। সমুদ্র ফেরৎ জেলেরা জানিয়েছে বর্তমানে সমুদ্রে প্রচুর পরিমাণে জাটকা ইলিশ রয়েছে। জাল ফেললেই ঝাকে ঝাকে জাটকা ইলিশ ধরা পরছে। এভাবে নির্বিচারে জাটকা ইলিশ ধরে ব্যাপক সম্ভাবনাময় ইলিশের ক্ষেত্র ধ্বংস করা হচ্ছে।
জেলেদের ভাষ্য অনুযায়ী জাটকা ইলিশ শিকার বন্ধ করা সম্ভব না। একটি বড় মাছ ধরা ট্রলার সমুদ্র ঘুরে আসতে জ্বালানী তৈল, বরফসহ এক লক্ষ বিশ হাজার থেকে শুরু করে এক লক্ষ পঞ্চাশ হাজার টাকা খরচ হয়। ইলিশ না পেলেও অন্যান্য মাছে তাদের বাজার খরচ ওঠে। বাজার খরচের বিষয়টি মাথায় রেখে ট্রলার মালিক ও জেলেরা আড়াই ইঞ্চি ফাসের জাল নিয়ে সমুদ্রে যায়। আড়াই ইঞ্চি ফাসের জালে জাটকা ইলিশ ধরা পরবেই। মুলত সমুদ্রে সোয়া তিন ইঞ্চি থেকে শুরু করে বড় ফাসের জালে জাটকা ইলিশ ধরা পরে না। বড় ফাসের জাল নিয়ে একটি ট্রলার সমুদ্রে গিয়ে কোন কারণে ইলিশ না পেলে বাজার খরচ লোকশান হয়। লোকশানের ভয়তেই প্রত্যেকটি ট্রলারে কিছু না কিছু আড়াই ইঞ্চি, পোনের তিন ইঞ্চি ও তিন ইঞ্চি ফাসের জাল থাকে। যার ফলশ্রুতিতে জাটকা ইলিশ মারা পরে। এছাড়াও বর্তমান সময় নদী-সাগরে জাল ফেললে স্বাভাবিক ভাবেই কিছু জাটকা তাদের জালে আটকা পড়ে। জাল থেকে খুলতে না খুলতেই মারা পরে এসকল জাটকা। অনিচ্ছা স্বত্ত্বেও এসব জাটকা বহন করেন তারা। কিন্তু তীরে এসে জেলেরা প্রকৃত মূল্য থেকে বঞ্চিত হয়।
জাটকা ইলিশের নিষেধাজ্ঞাকে পুঁজি করে এবং প্রশাসন ম্যানেজ করার নামে আড়ৎদাররা তাদের খেয়াল খুশি মতো দর কাটে। উপকূলের আড়ৎদাররা প্রতি মণ জাটকা তিন হাজার থেকে শুরু করে সাড়ে চার হাজার টাকা ক্রয় করে। কিন্তু দেশের বিভিন্ন মোকামে তারা আট হাজার থেকে শুরু করে দশ হাজার টাকায় বিক্রয় করে। জেলেদের কষ্টার্জিত জাটকা নিয়ে মধ্যস্বত্বভোগী নামের ম্যানেজচক্রটি রমরমা ব্যবসায় মেতে ওঠেছে। আর পুলিশ প্রশাসন ও মৎস্য কর্মকর্তারা পাচ্ছে মোটা অংকের মাসোয়ারা।
যদি মোটা দাগে বলি তাহলে বলতে হয় জাটকা ইলিশ শিকার বন্ধ করতে হলে আড়াই ইঞ্চি থেকে তিন ইঞ্চি ফাসের জাল বন্ধ করতে হবে। পাশাপাশি পুলিশ প্রশাসনকে তৎপর হতে হবে। কিন্তু বর্তমানে যেসব প্রশাসন উপকূলে দায়িত্ব পালন করছেন তাদের দ্বারা জাটকা ইলিশ সংরক্ষণ কার্যক্রম সফল হবে না। ‘বিড়ালের কাছে ভাজা মাছ পাহারা’ দেওয়ার মতোই হবে। এক্ষেত্রে নীতি আদর্শের সাথে লড়াই করা পুলিশ কর্মকর্তাদের মৎস্য বন্দরগুলোতে নিয়োগ করতে হবে। তবেই জাটকা ইলিশ সংরক্ষণ কার্যক্রম আলোর মুখ দেখবে বলে আমার বিশ্বাস। আর এ উদ্যোগ যত দ্রুত নেওয়া সম্ভব হবে ততই ভাল। পরিশেষে আশা রাখি সরকার বিষয়টি গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করবে। # # #
লেখক: বার্তা সম্পাদক, সাগরকন্যা
No comments